प्रधानमंत्री कृषि सिंचाई योजना के अंतर्गत स्प्रिंकलर, ड्रिप रेनगन हेतु अनुदान की जानकारी

UP - GKP - VMS - AGRI - GS - 2021 - 08 - 25 - PMKSY

બિનપિયત દેશી કપાસનું વાવેતર કરતા વિસ્તારો માટે ગુજરાત આણંદ દેશી કપાસ – ૩ (વાધડ ગૌરવ)નું વાવેતર કરવા અંગે સંદેશ

GJ - ANND - BRC - CTD - MHD - DHD - GDA - LNV - ADI - BTD - VMS - AGRI - AGRI - 2021 - 06 - 10

કપાસ પાકમાં પૂરતી ખાતર આપવા અંગે સંદેશ

GJ - ANND - BRC - CTD - MHD - DHD - GDA - LNV - ADI - BTD - VMS - AGRI - AGRI - 2021 - 08 - 10

કપાસમાં પૂર્તિ ખાતર આપવા અંગે સંદેશ

GJ - ANND - BRC - CTD - MHD - DHD - GDA - LNV - ADI - BTD - VMS - AGRI - AGRI - 2021 - 10 - 08 - YI

સુરતી પાડીના આહાર અંગે સંદેશ

GJ - BH - NVS - RAJ - VYA - ST - BL - VMS - AH - AH - 2021 - 10 - 22 - IMY

પશુપાલકોને કાંકરેજ ઓલાદની ગાયો પાળવાની ભલામણ અંગે સંદેશ

GJ - HMTA - MDSA - BHUJ - PLN - PTN - MSH - GNC - VMS - AH - AH - 2021 - 05 - 28

પશુના આહારમાં મીઠાના મહત્વ અંગે સંદેશ

GJ - HMTA - MDSA - BHUJ - PLN - PTN - MSH - GNC - VMS - AH - AH - 2021 - 06 - 25

ગીરગાયના આહાર અંગે સંદેશ

GJ - JND - PBR - AE - JAM - DWK - SUNR - RJT - BVC - MVI - VMS - AH - AH - 2021 - 10 - 22 - IMY

દૂધાળા પશુઓને ઉનાળામાં ઠંડક આપવા અને દૈનિક પિવાના પાણીની જરુરીયાત અંગે સંદેશ

GJ - JND - SMNH - PBR - AE - JAM - DWK - SUNR - RJT - BVC - MVI - VMS - AH - AH - 2021 - 04 - 09

બીટી કપાસની ખેતી માટે જમીન પસંદગી અને જમીન તૈયારી અંગે સંદેશ

GJ - JND - PBR - AE - JAM - DWK - SUNR - RJT - BVC - MVI - VMS - AGRI - AGRI - 2021 - 06 - 03

બીટી કપાસની ખેતી માટે યોગ્ય વાવેતર સમય અંગે સંદેશ

GJ - SMNH - VMS - AGRI - AGRI - 2021 - 06 - 08

ব্রিডিং এর পর প্রথম দু তিন সপ্তাহ গর্ভবতী ছাগলকে কোন কষ্টকর অবস্থায় রাখা যাবে না। উচ্চমানের ঘাস দিতে হবে আলফা আলফা ঘাস দিতে পারলে ভালো হয় ।উচ্চমানের খড় দিতে হবে, যথেষ্ট মিনারেল মিক্সচার দিতে হবে। ব্রিডিং এর একমাস পরে প্রেগনেন্সি নিশ্চিত করার জন্য ইউরিন টেস্ট করানো যায় । বাচ্চা দেওয়ার দু'মাস আগে গর্ভবতী ছাগল যদি দুধ দেয় তবে এ সময় দুধ দেওয়া বন্ধ করতে হবে ওজনের দিকে নজর রেখে খাবার বাড়াতে বা কমাতে হবে। অন্য ছাগল যাতে লড়াই করে অহত না করে দেখতে হবে। শোবার ও দাঁড়ানোর  জন্য যথেষ্ট জায়গা থাকতে হবে। বাচ্চা দেওয়ার একমাস আগে ১৫০ থেকে ২০০ গ্রাম দানাদার খাদ্য দিতে হবে । ১ সপ্তাহ আগে কিডিং স্টল প্রস্তুত করতে হবে। এক থেকে দু দিন আগে কিডিং স্টলে গিয়ে রাখতে হবে ছাগলকে নজরে রাখতে হবে ,জলভাঙ্গা লক্ষ্য করতে হবে| শেষ  ৬ মাসে কিটোসিসের কারণে প্রেগনেন্সি টক্সিমিয়া হবার সম্ভাবনা থাকে এ সময় উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাদ্য ও প্রফিলিন গ্লাইকোল প্রতিদিন খাওয়ালে ভালো হয় |

গর্ভবতী ছাগলের পরিচর্যা

"বাছুরের খাদ্য- জন্মের পরে বাছুরকে গাজলা দুধ খাওয়াতে হবে কাজলা দুধ বাছুরকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দেয় প্রধানত এতে পুষ্টি হিসেবে সাধারণ তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি ফ্যাট এবং ৫ গুন প্রোটিন ও প্রচুর ভিটামিন A,D,E থাকে জন্মের প্রথম দু সপ্তাহ দুধ ছাড়া কিছু খেতে পারেনা, এই সময় বাছুরকে প্রতি ১০ কেজি ওজনের জন্য এক কেজি দুধ খাওয়াতে হবে। দুই সপ্তাহ পর বাছুরকে সামান্য কিছু নরম ঘাস ও দানা জাতীয় খাদ্য দেওয়া যেতে পারে যা সহজপাচ্য ও প্রোটিনযুক্ত খাবার।
বকনার খাদ্য - ১৮ মাস বয়সের পর থেকে মেয়ে বাছুরকে বকনা বলা হয়। এই সময়ে তাদের দৈনিক ১.৫ থেকে ২ কেজি খড়, ১০ থেকে ১৫ কেজি সবুজ ঘাস দিতে হবে, দানাদার খাদ্য বকনার ওজনের ১ থেকে ১.২ শতাংশ। দানাদার খাদ্যে আয়োডাইড লবণ ১% ও ডি.সি.পি (ডাই ক্যালসিয়াম ফসফেট) ১% ও ৪ %  মিনারেল মিক্সচার থাকতে হবে। দুগ্ধবতী গাভীর প্রয়োজন শুকনো খড় উপযুক্ত পরিমাণে, যতটা খাবে অন্তত তিন থেকে চার কেজি, দানাদার খাদ্য ২ কেজি এবং ঘাস ১০ থেকে ১৫ কেজি| ঘাস না পেলে সমপরিমাণ মোলাসেস যুক্ত খাওয়ার খাওয়াতে হবে। প্রতি লিটার দুধের জন্য অতিরিক্ত ৫০০ গ্রাম করে সুষম দানাদার খাদ্য দিতে হবে।
গর্ভবতী গাভীকে প্রতিদিন ১৪ থেকে ১৫ কেজি সবুজ ঘাস তিন থেকে চার কেজি খড় দুই থেকে তিন কেজি দানাদার খাদ্য খাওয়াতে হবে। জল প্রতিদিন দেহের ওজনের ১০ থেকে ১৫ ভাগ বা যতটা জল খেতে চায় দিতে হবে। মোটামুটি ভাবে দানাদার খাদ্য, খড়, কাঁচা ঘাস ও জলের অনুপাত 1:3:5:10-15। খাবার পরিবেশন এর নিয়ম দানাদার খাদ্য ও ঘাস একবারে দিলে হবে না মোট বরাদ্দ খাদ্য দু-তিন বারে দিতে হবে। খড় ও জল সারাদিন খাবে সন্ধ্যা সাতটার পর খাবার না দেওয়াই ভালো।"

ছাগলের পি. পি . আর রোগ

नमस्कार, किसान भाइयों व बहनो, रिलायंस फाउंडेशन और औद्यानिकीय उत्पादक एवं विपणन सहकारी समिति लिमिटेड घोरावल, सोनभद्र के सहयोग से आपको सलाह है कि धान की फसल में तना छेदक पौधों को अंदर से खाता रहता है इसके बाद तना सूखा हुआ दिखाई पड़ता है उसके बाद पीला दिखाई पड़ने लगता है फिर कुछ दिन बाद पौधा लाल हो जाएगा उसके बाद पूरा सूख जाएगा इसके लिए क्लोरनट्रेनिलिप्रोल 0.4% GR का 4 किलोग्राम/एकड़ की दर से यूरिया में मिलाकर छिड़काव करें। अधिक जानकारी के लिए रिलायंस फाउंडेशन के टोल फ्री हेल्पलाइन 18004198800 पर संपर्क करें, धन्यवाद|

धान की फसल में तना छेदक कीट नियंत्रण की जानकारी

ସ୍ୱଳ୍ପ ଖାଲୁଆ ଓ ମଧ୍ୟମ ରୁଆ ଧାନ ଜମିରେ ପିଲ ଆସିବା ସମୟରେ ବା (ରୋଇବାର ୨୦ ରୁ ୨୫ ଦିନ ପରେ) ଅଧିକ ଅମଳକ୍ଷମ କିସମ ପାଇଁ ଏକର ପିଛା ୩୫ କିଲୋଗ୍ରାମ ୟୁରିଆ ଏବଂ ଶଙ୍କର ଜାତୀୟ କିସମ ପାଇଁ ଏକର ପିଛା ୪୨ କିଲୋଗ୍ରାମ ୟୁରିଆ ସାର ପ୍ରୟୋଗ କରନ୍ତୁ । ସଠିକ ସମୟରେ ରୁଆଯାଇଥିବା ଧାନରେ କେଣ୍ଡା ଧରିବା ଆରମ୍ଭ ଅବସ୍ଥାରେ ବା (ରୋଇବାର ୫୦ ରୁ ୫୫ ଦିନ ପରେ ଦ୍ଵିତୀୟ ପିଲ ସାର ଭାବେ ଏକର ପ୍ରତି ୧୭.୫ କିଲୋଗ୍ରାମ ୟୁରିଆ ସାର ପ୍ରୟୋଗ କରନ୍ତୁ କିନ୍ତୁ, ବାଲିଆ ମାଟି ଜମିରେ  ୧୭.୫ କିଲୋଗ୍ରାମ ୟୁରିଆ ସହିତ ୧୩ କିଲୋଗ୍ରାମ ଏମ. ଓ. ପି. ସାର ପ୍ରୟୋଗ କରନ୍ତୁ ।

ଧାନ ଫସଲରେ ମହିଷା ରୋଗର ପରିଚାଳନା ବିଷୟରେ ସୂଚନା

వరిలో బాక్టీరియా ఆకు ఎండు తెగులు ఆశించినపుడు వరి ఆకుల కోనలు పసుపు రంగులోకి మారి మొక్కలు ఎండిపోతాయి నివారణకు ఈ తెగులు ఆశించిన పోలంలో నీటిని ఎక్కువ రోజులు నిల్వ ఉంచకుండా బయటికి మురుగు నీటి కాలువల ద్వారా పంపాలి. పొటాష్ ఎరువును నాటే ముందు అంకురం ఏర్పడే దశలో ఎకరాకు 15-20 కిలోల చొప్పున వాడాలి.

వరిలో బాక్టీరియా ఆకు ఎండు తెగులు నివారణ

మొక్క జొన్న పైరును కాండం తొలుచు పురుగు 10-20 రోజులలో పైరును ఆశించి పిల్ల పురుగులు ఆకులపైన పత్రహరితన్ని గోకి తినడం వలన ఆకు పై వరుస పొడవాటి చిల్లులు లేదా రంధ్రాలు కలిపిస్తాయి. దీని ఎదిగిన లార్వాలు అంకురంను తినడం వలన మొవ్వు చనిపోయి ఎండిపోతుంది.

మొక్క జొన్నలో కాండం తొలుచు పురుగు గుర్తించు లక్షణాలు

ধানে সবুজ পোকার বাচ্চা ও পূর্নাঙ্গ ধানগাছের পাতার ফলক ও খোলা থেকে রস চুষে খায় । রোগের লক্ষণ পাতা হলুদ হয় ও গাছ বেঁটে হয়ে বসে থাকে। রোগের প্রতিকার: প্রতি লিটার জলে ১ মিলি ট্রায়াজোফস বা ০.৫ মিলি ইমিডাক্লোরপিড গুলে স্প্রে করে এই শ্যামা পোকাকে দমন করুন।

ধানের সবুজ শোষক পোকা

உளுந்து சாகுபடியில் பயிரில் இலைகள் பச்சை நிறம் மாற்றம் அடைந்து வெளிர் பச்சையாக காணப்படும். இவ்வாறு மாறுவதற்கு காரணம் நுண்ணூட்ட சத்து பற்றாக்குறையாகும். இதனைச் சரிசெய்ய ஒரு ஏக்கருக்கு அரை கிலோ நூண்ணுட்டக்கலவை மற்றும் 300 கிராம் மோனோஅமோனியம் பாஸ்பேட் ஆகிய நீரில் கரையகூடிய உரங்களை 100 லிட்டர் தண்ணீர் கலந்து மேலும் ஓட்டும் திரவம் சேர்த்து தெளிக்கவேண்டும்.இவ்வாறு தெளிப்பதால் பயிர்கள் செழித்து வளர்ந்து மகசூல் அதிகரிக்க வாய்ப்புள்ளது.

உளுந்து சாகுபடி நுண்ணூட்ட சத்து பற்றிய தகவல்

ମାଟିରେ ଯବକ୍ଷାରଜାନ, ଫସଫରସ, ପଟାସିୟମ, ଏପରି ୧୮ ପ୍ରକାର ଖାଦ୍ୟ  ଉପାଦାନ ରହିଛି । ଏହି ୧୮ ପ୍ରକାର ଖାଦ୍ୟ  ଉପାଦାନକୁ ଆମେ ଖାଦ୍ୟ ସାର କହିଥାଉ । ଖାଦ୍ୟ ସାର ଗୁଡିକ ଯେଉଁ ମାଟିରେ ସଠିକ ଅନୁପାତରେ ରହୁଛି, ଆମେ ତାକୁ ସୁସ୍ଥ ମାଟି କହୁଁ । ଯେଉଁ ମାଟିରେ ଏହି ୧୮ ପ୍ରକାର ଖାଦ୍ୟ  ଉପାଦାନ ସଠିକ ଅନୁପାତରେ ରହୁନାହିଁ, ଆମେ ତାକୁ ଅସୁସ୍ଥ ମାଟି କହୁଁ । ମାଟିରେ ପିଏଚ୍ (କ୍ଷାରତ୍ୱ କିମ୍ବା ଅମ୍ଲତ୍ୱ) ୬.୫ ରୁ  କମ ରହିଲେ ସେହି ମାଟିକୁ ଅମ୍ଲୀୟ ମାଟି କୁହାଯାଏ । ୬.୫ ରୁ ଅଧିକ ପି ଏଚ ରହିଲେ ସେହି ମାଟିକୁ କ୍ଷାରୀୟ ମାଟି କୁହାଯାଏ । ତେଣୁ ମାଟି ପରୀକ୍ଷା ଦ୍ୱାରା ମାଟି ଅମ୍ଲୀୟ କିମ୍ବା କ୍ଷାରୀୟ , ତାହା ସହଜରେ ଜାଣିହୁଏ । ମାଟି ବାଲିଆ କି ଦୋରସା, ଏହା ବି ଜଣାପଡେ । ତେଣୁ ମାଟି ସଂଗ୍ରହ କରି ସାରିବା ପରେ ମାଟି ପରୀକ୍ଷା ପାଇଁ  ତାକୁ ଆମେ ଜିଲ୍ଲା ମୃତିକାଗାର କିମ୍ବା କୃଷି ବିଜ୍ଞାନ କେନ୍ଦ୍ରକୁ ନେଇଥାଉ । ପରୀକ୍ଷା ପରେ ଚାଷିଙ୍କୁ ମୃତିକା ସ୍ୱାସ୍ଥ୍ୟ କାର୍ଡ ଦିଆଯାଏ ।  ଚାଷିଙ୍କର ଜମିରେ କେତେ ପରିମାଣରେ ଖାଦ୍ୟ ସାର ଅଛି,ଏହି ମୃତିକା ସ୍ୱାସ୍ଥ୍ୟ କାର୍ଡ ରେ ଅବଗତ କରାଯାଏ । କେଉଁ କେଊଁ ଖାଦ୍ୟ ସାର କେତେ କେତେ ପରିମାଣରେ ଅଛି, ସେହି କାର୍ଡରେ ଲେଖି ଜଣାଇ ଦିଆଯାଏ । ନିର୍ଦ୍ଦିଷ୍ଟ ଫସଲ ପାଇଁ କେତେ ସାର ଦରକାର ହେବ ତାହା ମୃତିକା ସ୍ୱାସ୍ଥ୍ୟ କାର୍ଡରୁ ଜାଣିହୁଏ । ମୃତିକା ସ୍ୱାସ୍ଥ୍ୟ କାର୍ଡ ମାଧ୍ୟମରେ ଜମିରେ ସମନ୍ୱୀତ ଖାଦ୍ୟ ସାର ପରିଚାଳନା କରି ଚାଷିମାନେ ଅଧିକ ଅମଳ ପାଇ ପାରନ୍ତି ଏବଂ ଏହାଦ୍ଵାରା ମାଟିର ଉର୍ବରତା ବଜାୟ ରଖାଯାଇ ପାରିବ ।

ମୃତିକା ପରୀକ୍ଷା ଏବଂ ଏହାର ଗୁରୁତ୍ଵ

"জন্মের পরে বাছুরকে গাজলা দুধ খাওয়াতে হবে এটি বাছুরকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দেয়, প্রধানত এতে পুষ্টি হিসেবে ৫০ শতাংশ বেশি ফ্যাট এবং ৫ গুন প্রোটিন ও প্রচুর ভিটামিন A,D,E থাকে জন্মের প্রথম ২ সপ্তাহ বাছুর দুধ ছাড়া কিছু খেতে পারেনা, এই সময় প্রতি ১০ কেজি ওজনের জন্য ১ কেজি দুধ খাওয়াতে হবে। ২ সপ্তাহ পর বাছুরকে সামান্য কিছু নরম ঘাস ও দানা জাতীয় খাদ্য দেওয়া যেতে পারে যা সহজপাচ্য ও প্রোটিনযুক্ত খাবার।
১৮ মাস বয়সের পর - মেয়ে বাছুরকে বকনা বলা হয়। এই সময়ে তাদের দৈনিক ১.৫ - ২ কেজি খড়, ১০ - ১৫ কেজি সবুজ ঘাস দিতে হবে, দানাদার খাদ্য বকনার ওজনের ১ - ১.২ শতাংশ। দানাদার খাদ্যে আয়োডাইড লবণ ১% ও ডি.সি.পি ১% ও ৪ %  মিনারেল মিক্সচার থাকতে হবে। 
দুগ্ধবতী গাভীর প্রয়োজন শুকনো খড় উপযুক্ত পরিমাণে, যতটা খাবে অন্তত ৩-৪ কেজি, দানাদার খাদ্য ২ কেজি এবং ঘাস ১০ - ১৫ কেজি| ঘাস না পেলে সমপরিমাণ মোলাসেস যুক্ত খাওয়ার খাওয়াতে হবে। প্রতি লিটার দুধের জন্য অতিরিক্ত ৫০০ গ্রাম করে সুষম দানাদার খাদ্য দিতে হবে।
গর্ভবতী গাভীকে প্রতিদিন ১৪-১৫ কেজি সবুজ ঘাস তিন - ৪ কেজি খড় ২-৩ কেজি দানাদার খাদ্য খাওয়াতে হবে। জল প্রতিদিন দেহের ওজনের ১০-১৫ ভাগ বা যতটা জল খেতে চায় দিতে হবে। মোটামুটি ভাবে দানাদার খাদ্য, খড়, কাঁচা ঘাস ও জলের অনুপাত 1:3:5:10-15। দানাদার খাদ্য ও ঘাস একবারে দিলে হবে না মোট বরাদ্দ খাদ্য ২-৩ বারে দিতে হবে। খড় ও জল সারাদিন খাবে সন্ধ্যা ৭ টার পর খাবার না দেওয়াই ভালো।"

বিভিন্ন পর্যায়ে গরুর খাদ্য ব্যবস্থাপনা

கடலில் சூறாவளி காற்று, மற்றும் ஆபத்தான காலங்களிலிருந்து மீண்டு வர படகுகளில் உள்ள நபர்களின் எண்ணிக்கையில் லைப் ஜாக்கெட் (Life Jacket) வைத்திருக்க வேண்டும். குறைந்தது 6 நபர்கள் செல்லும் படகுகளில் 6 லைப் ஜாக்கெட் (Life Jacket) கண்டிப்பாக எடுத்துச் செல்ல வேண்டும். கடலில் நீச்சல் தெரியாத நிலையில் 36 மணி நேரம் நீரில் மிதக்கும் தன்மை கொண்டது. இந்த லைஃப் ஜாக்கெட்டின் நிறம் அனைவருக்கும் எளிதில் தெரியக்கூடிய நிறம். இரவு நேரங்களில் இந்த லைஃப் ஜாக்கெட்டில் உள்ள ரெப்லெக்டிங் ஸ்டிக்கர் மூலமாக மற்ற படகுகளில் ஒளி பட்டு லைட் ஒளிரும். இதன் காரணமாக படகுகள் நம்மை நோக்கி உதவிக்கு வருவார்கள். மேலும், கட்டுமர படகில் குறைந்தது ஒரு லைப் பாய்  (life buoy) இருக்க வேண்டும். இந்த லைப் பாய் (life buoy)  48 முதல் 72 மணி நேரம் நீரில் மிதக்கும் தன்மை கொண்டது. கடலில் ஆபத்து காலங்களில் கடலில் ஒருவர் இந்த லைப் பை (life buoy)  அணிந்து  கொண்டால் மற்றவர்கள் இந்த லைப் பாய்யை (life buoy)  சுற்றி உள்ள கயிறுகளை பிடித்துக் கொண்டு நீரில் மிதக்கலாம். மேலும் பெரிய வகை கப்பல்களில் 4 முதல் 6 லைப்பை (life buoy)  இருக்க வேண்டும். ஆபத்தான காலங்களில் ஒரு மருந்து பெட்டகம் மற்றும் ஒரு டார்ச்லைட் படகுகளில் இருக்க வேண்டும். மேலும் தகவலுக்கு ரிலையன்ஸ் அறக்கட்டளையின் கட்டணமில்லா உதவி எண் 1800 419 8800 ஐ தொடர்பு கொள்ளவும். நன்றி.

ரிலையன்ஸ் அறக்கட்டளை வழங்கும் கடலில் மீன் பிடிக்க செல்லும் போது பாதுகாப்பு உபகரணங்களின் அவசியம்

கம்பு பயிரைத் தாக்கும்  குருத்து ஈ யானது  இளம் பயிர்களின் நடுக்குருத்து தாக்குவதால்  குருத்துகாய்ந்துவிடும். கதிர் விடும் பருவத்தில் கதிரின் நுனிப்பகுதியில் பதராகிவிடும். கதிரின் கீழ்ப்பகுதியில் நன்கு வளர்ந்த தானியங்கள் காணப்படும். இதனை  கட்டுப்படுத்த  ஒரு கிலோ விதைக்கு 10 கிராம் இமிடாகுளோபிரிட் 70 WS என்ற வீதம் விதை நேர்த்தி செய்து விதைகளை விதைக்க வேண்டும். அறுவடைக்குப் பிறகு நிலத்தை உழவு செய்து கம்புத் தட்டைகளை அகற்ற வேண்டும்.  கருவாட்டு பொறி : காருவாட்டை  ஒரு இரவு நீரில் ஊற வைத்து மறுநாள் அதை பிளாஸ்டிக் கேன்களில் துளையிட்டு வயல்களில்  ஒரு எக்கருக்கு 8 என்ற எண்ணிக்கையில் அமைத்து குருத்து ஈக்களை கவர்ந்து அழிக்கலாம்.  மேலும் தாக்குதல் தென்பட்டால் வேப்பங்கொட்டைச் சாறு 5 % தெளிக்கவும். மேலும் தகவலுக்கு ரிலையன்ஸ் அறக்கட்டளையின் கட்டணமில்லா உதவி எண் 1800 419 8800 ஐ தொடர்பு கொள்ளவும். நன்றி.

கம்பு பயிரைத் தாக்கும்  பூச்சி  மேலாண்மை பற்றிய தகவல்

" সাধারণত বাদামি শোষক পোকা কখন হয়  যখনই ধানে ফুল আসতে শুরু করে তখনই এই পোকার বেশি প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। কী কারণে এই পোকা  বেশি দেখা যায়। প্রথমত ঘন করে চারারোয়া করলে, বেশি বয়সে চারারোয়া করলে।  ধানের তলায় জল ঠিকমতো প্রবেশ করছে না বা প্রবেশ করলেও ধানে ছাওয়ার সৃষ্টি করছে তখন এই পোকা বেশি দেখা যাচ্ছে। পাতা হলদে হয়ে চাপ চাপ হয়ে বসে যাচ্ছে গোলাকার আকারে। জমির জল বের করে দিন, পাশঠেলা দিন। ইউরিয়া সার চাপান দেওয়া বন্ধ রাখুন। জমিতে যদি একবার জল বের করে দিয়ে আবার জল দেওয়া যায় তাহলে এই পোকা অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে আসে। রাসয়নিক পদ্ধতিতে  নিয়ন্ত্রণ করতে হলে   ডাইনোটেফুরন ২০% এস. জি. বাজারে টোকেন বা ওশীন নামে পাওয়া যায় ৪ গ্ৰাম ১০ লিটার জলে গুলে স্প্রে হবে। বিকেলবেলা অথবা সকালবেলায় স্প্রে হবে। সকালবেলায় স্প্রে হলে ৮টা থেকে ১০টা নাগাদ আর বিকেলবেলায়  হলে ৪টা নাগাদ স্প্রে করতে হবে। বিঘাতে ৮০ থেকে ১০০ লিটার ওষুধগোলা জল লাগবে। অর্থাৎ ৩৩ শতকে ৮০ থেকে ১০০ লিটার ওষুধগোলা জল লাগবে। অথবা পাইমেট্রিজিন ৫০% ডব্লু. জি. বাজারে চেজ নামে পাওয়া যায় এটি ৬ গ্ৰাম ১০ লিটার জলে গুলে স্প্রে করতে হবে।  বাদামি শোষক পোকা নিয়ন্ত্রণ করে। পরবর্তী কীটনাশক টির নাম হচ্ছে পেক্সালন ৪ মিলিলিটার ১০ লিটার জলে গুলে পাতার তলায় স্প্রে করতে হবে। ন্যাপসাক, ব্যাকপ্যাক, ব্যাটারী চালিত স্প্রেয়ার এর সাহায্যে স্প্রে করবেন তাতে এই পোকা নিয়ন্ত্রন আসবে। পাশঠেলা দিন তাহলে কোনো কীটনাশক লাগবেই না।

ধানের জমিতে বাদামি শোষক  পোকার  নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা

"১.গবাদি পশুকে প্রথম থেকেই সুষম খাবার দিতে হবে
২.গবাদি পশুর নিয়মিত টিকাকরণ ও কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানো ও সুনিশ্চিত করতে হবে।
৩.গবাদি পশুর প্রজনন বয়স হয়ে যাওয়ার পর যদি গরম না হয় তাহলে ভিটামিন, মিনারেল, অঙ্কুরিত ছোলা, গম, মুগ, প্রভৃতি ১৫০-২০০ গ্রাম প্রতিদিন খাওয়াতে হবে।
৪.এরপরও যদি গবাদি পশু গরম না হয় তাহলে নিকটবর্তী প্রাণী চিকিৎসা কেন্দ্র যোগাযোগ করতে হবে।

গবাদি পশুর গরম না হওয়ার ব্যবস্থা

"ধানের মাজরা পোকা ধানের একটি অত্যন্ত ক্ষতিকারক পোকা। এটি পূর্ণাঙ্গ পোকা হলদে রঙের হয় এবং ডানায় দুটো হলদে রঙের কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা যায়। এর ক্ষতিকারক অবস্থা হচ্ছে কীড়া অর্থাৎ লার্ভা অবস্থা। এরা ডিম সঙ্ঘবদ্ধ অবস্থায় পাতার তলায় পাড়ে এবং হলুদ রঙের রোঁয়া দিয়ে বাঁধা থাকে। ডিম ফুটে লার্ভা বেরোয়। লার্ভা কান্ডের কচি অংশ ফুটো করে এবং ভেতরের অংশ খেয়ে ফেলে। পরবর্তীকালে ধান গাছ তামাটে বর্ণ ধারণ করে। ধানের শীষ বেরোনোর মুখে এটি আক্রমণ করে। সেই অবস্থায় ধানের শীষ টানলে উঠে আসে এবং ধানের শীষে কোন দানা থাকে না। একে 'ডেড হার্ট ডিজিজ' বলা হয়। আর যখন প্রচুর পরিমাণে পাশ কাঠি বের হয় সেই অবস্থায় এই মাজরা আক্রমণের ফলে পাশ কাঠি তামাটে বর্ণ ধারণ করে এবং টানলে উঠে আসবে। এটাই মোটামুটি মাজরা পোকা চেনার উপায়। এবার দমন ব্যবস্থা কিভাবে করবেন?
দমন পদ্ধতি:- 
❖ বীজ তলায় কাঠা প্রতি ৩০০ গ্রাম করে যদি কার্বোফুরান ৩ গ্রাম বা ফিউরাডন যদি ব্যবহার করা থাকে তাহলে মাজরা পোকা কম লাগে, রোঁয়া করার পরে যদি মাজরা পোকার উপদ্রব দেখা যায় তাহলে বিঘা প্রতি চারটে করে ফেরোমন ট্র্যাপ মাজরায়  বসাতে হবে। 
গাছের যা উচ্চতা তার থেকে এক ফুট বেশি উচ্চতার ব্যবহার করতে হবে এছাড়া নিম জাতীয় কৃষিবিষ পঞ্চাশ হাজার পিপিএম ১ মিলিলিটার ১ লিটার জলে অথবা ১০০০০ পিপিএম নিম তেল অ্যাজাডাইরেক্টিন  নামে পাওয়া যায় সেটি ৩ মিলিলিটার ১ লিটার জলে স্প্রে করা যেতে পারে। 
❖ রাসায়নিকভাবে কীটনাশক হিসাবে দমন করতে গেলে ব্যবহার করতে পারেন রোয়ার ১৫ দিনের মাথায় ভিরটাকো বিঘা প্রতি ৭০০ গ্রাম যদি ছড়িয়ে দেন জমিতে সামান্য জল থাকা অবস্থায় তাহলে রিয়াকশন ৫০ দিন পর্যন্ত থাকে। 
❖ এছাড়া আরো কীটনাশক আছে যেমন কার্বোসালফান ২৫ শতাংশ বাজারে মার্শাল নামে পাওয়া ২ মিলিলিটার ১ লিটার জলে অথবা ক্লোরোপাইরিফস  এবং সাইপারমেথ্রিন যেটি বাজারে অন্ন্ত নামে পাওয়া যায় বা হামলা সেটি ২ মিলিলিটার ১ লিটার জলে স্প্রে করতে পারেন অথবা কারটাপ হাইড্রোক্লোরাইড ৫০% SP বাজারে পাদান  নামে পাওয়া যায় এক গ্রাম এক লিটার জলে স্প্রে করুন। বিঘাতে ৮০ থেকে ১০০ লিটার ওষুধ গোলা জল লাগবে অর্থাৎ কাঠায় চার থেকে পাঁচ লিটার ওষুধ গোলা জল লাগবে।

ধানের  মাজরা পোকার দমন ব্যবস্থা

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ସାଧାରଣତଃ ଭାବରେ ଅଧିକ ଜଳସେଚନର ଆବଶ୍ୟକତା ନାହିଁ । ଅଧିକ ଜଳ ରହିଲେ ସୋରିଷ ଫସଲର ବୃଦ୍ଧି ବାଧାପ୍ରାପ୍ତ ହୋଇଥାଏ ଏବଂ ଅମଳ ମଧ୍ୟ ବାଧାପ୍ରାପ୍ତ ହୋଇଥାଏ । ତେଣୁ ସୋରିଷ ଫସଲରେ ୨୦ କିମ୍ବା ୨୧ ଦିନ ବେଳକୁ ଗୋଟିଏ ଜଳସେଚନ କରିବା ଉଚିତ । ଫୁଲ ଆସିବା ଏବଂ ଫଳ ଧରିବା ସମୟରେ ମଧ୍ୟ ଏକ ଜଳସେଚନ ଅତ୍ୟନ୍ତ ଜରୁରୀ । ଯଦି ଅଧିକ ପରିମାଣର ଜଳ ଦିଆଯାଉଛି ତେବେ ଫସଲ ପଚିଯିବାର ସମ୍ଭାବନା ରହିଛି । ତେଣୁ ହାଲକା ଜଳସେଚନ କରାଯିବା ଦରକାର । ସେଥିପାଇଁ ସିଂଚନ ଜଳସେଚନ ବ୍ୟବହାର କରିବା ଉଚିତ । ସିଂଚନ ଜଳସେଚନ କରିବା ଦ୍ଵାରା ଜଳସେଚନ ଭଲ ହେବା ସହିତ ଫସଲ ଭଲ ହେବ ଏବଂ ଅମଳ ମଧ୍ୟ ଭଲ ହୋଇପାରିବ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ଜଳସେଚନ

"ସୋରିଷର ମୁଖ୍ୟ ପୋକ ଯାହାକି ଅଧିକ ପରିମାଣରେ ଫସଲକୁ ନଷ୍ଟ କରିଥାଏ ତାହା ହେଉଛି ଶୋଷକ ଜାତୀୟ ଜଉ ବା ଜଉଆ ପୋକ । ଏହି ଜଉ ପୋକକୁ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ କରିବାକୁ ହେଲେ ପ୍ରଥମେ ବିହନକୁ ଇମିଡାକ୍ଲୋପ୍ରିଡ ୧ କିଲୋଗ୍ରାମ ବିହନ ପ୍ରତି ୫ ମିଲିଲିଟର ହିସାବରେ ବିହନକୁ ବିଶୋଧନ କରାଯାଏ । ଜୈବିକ ଉପାୟରେ ଜଉ ପୋକର ପରିଚାଳନା ପାଇଁ ପ୍ରାଥମିକ ସ୍ତରରେ ଏକର ପ୍ରତି ୮ ଗୋଟି ହଳଦିଆ ଅଠାଳିଆ ଯନ୍ତା ରଖନ୍ତୁ ଏବଂ ଏକର ପ୍ରତି ୬୦୦ ମିଲିଲିଟର ନିମ୍ବଜାତ କୀଟନାଶକ ୧୫୦୦ ପି.ପି.ଏମ କୁ ୨୦୦ ଲିଟର ପାଣିରେ ମିଶାଇ ସିଞ୍ଚନ କରନ୍ତୁ କିମ୍ବା କ୍ରାଇସୋପେର୍ଲା କାର୍ଣିଆ (Chrysoperla Carnea ) ଅଣ୍ଡା ଗୁଡିକୁ  ଯଦି ସୋରିଷ ଫସଲରେ ବ୍ୟବହାର କରାଯାଏ ତେବେ ଏହି ପୋକ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ କରାଯାଇପାରିବ ।
ଯଦି ଫସଲରେ ଫୁଲ ଆସିବା ସମୟରେ ଶୋଷକ ଜାତୀୟ ପୋକ ଲାଗନ୍ତି ତାହାକୁ ରାସାୟନିକ ପଦ୍ଧତିରେ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ କରିବା ପାଇଁ ଇମିଡାକ୍ଳୋପ୍ରିଡ ୫୦ ମିଲିଲିଟର ୨୦୦ ଲିଟର ପାଣିରେ ମିଶାଇ ପ୍ରତି ଏକର ଜମିରେ ସିଂଚନ କରନ୍ତୁ କିମ୍ବା ଏସିଟାମିପ୍ରିଡ ୫୦ ଗ୍ରାମ କିମ୍ବା ବୁଫ୍ରୋଜିନ ୪୦୦ ମିଲିଲିଟର କିମ୍ବା ଥାୟୋମେଥୋକଜାମ ୪୦ ରୁ ୫୦ ଗ୍ରାମ ୨୦୦ ଲିଟର ପାଣିରେ ମିଶାଇ ସିଂଚନ କଲେ ଏହାକୁ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ କରାଯାଇପାରିବ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ଜଉ ପୋକ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ

"ସୋରିଷ ଫସଲରେ ଲାଗୁଥିବା କୀଟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ କରତିଆ ମାଛି ବା ଶ'ଫ୍ଲାଇ ମୂଖ୍ୟ କୀଟ ଅଟେ । ଏହି କରତିଆ ମାଛିର ଯେଉଁ ଲାର୍ଭା ବାହାରିଥାନ୍ତି ସେମାନେ ସବୁଜ ରଂଗରୁ ଆରମ୍ଭ କରି ଇଷତ୍ ଧୂସର ରଂଗର ହେଇଥାନ୍ତି । ଏହି ମାଛିର ଶୂକ କଅଁଳିଆ ପତ୍ର ଗୁଡିକୁ ଖାଇ ଜାଲି ପରି କରିଦିଅନ୍ତି  ।  ଗଛର କଅଁଳିଆ ଅଗକୁ କୋରି ଖାଆନ୍ତି । ଏହି କରତିଆ ମାଛିର ପରିଚାଳନା ପାଇଁ ପ୍ରାଥମିକ ଅବସ୍ଥାରେ ବିହନ ବୁଣିବାର ୩ ରୁ ୪ ସପ୍ତାହ ମଧ୍ୟରେ ଜଳ ସେଚନ କରିବା ଦ୍ଵାରା ଏହି ପୋକର ଶୂକ ଗୁଡିକ ପାଣିରେ ବୁଡି ମରିଯାଆନ୍ତି । ଏମାନଙ୍କ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ ପାଇଁ ନିମ୍ବ ଜାତୀୟ ତେଲ ବ୍ୟବହାର କଲେ ମଧ୍ୟ ସୁଫଳ ମିଳିଥାଏ ।  ନିୟମିତ ଭାବରେ ସକାଳ ଓ ସନ୍ଧ୍ୟା ସମୟରେ ଫସଲର ପର୍ଯ୍ୟବେକ୍ଷଣ କରି ଶୂକ ଗୁଡିକୁ ହାତରେ ଧରି ନଷ୍ଟ କରିଦିଅନ୍ତୁ ।
 ପୋକ ଆକ୍ରମଣ ଅଧିକ ଦେଖାଦେଲେ ଏକର ପ୍ରତି ୨୦୦ ମିଲିଲିଟର ଈଥୋଫେନୋପ୍ରୋକ୍ସ ନାମକ କୀଟନାଶକ କିମ୍ବା ୪୦୦ ମିଲିଲିଟର କ୍ଳୋରୋପାଇରିଫସ କୀଟନାଶକ କୁ ୨୦୦ ଲିଟର ପାଣିରେ ମିଶାଇ ସିଞ୍ଚନ କରନ୍ତୁ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ କରତିଆ ମାଛି ନିୟନ୍ତ୍ରଣ

ସୋରିଷ ଫସଲ ସାଧାରଣତଃ ଶୀତ ଦିନେ ଚାଷ କରାଯାଇଥାଏ । ସୋରିଷ ଫସଲରେ ପାଉଁସିଆ ରୋଗ ଦେଖାଦେଲେ ପତ୍ରର ଉପର ଭାଗରେ ଫିକା ସବୁଜ ରୁ ହଳଦିଆ ଦାଗ ଏବଂ ପତ୍ରର ତଳ ଭାଗ ପାଉଁସିଆ ଦେଖାଯାଏ । ପତ୍ର ଶୀଘ୍ର ଶୁଖି ଝଡିପଡେ । ଏହି ରୋଗର ପରିଚାଳନା ପାଇଁ ପ୍ରତି ଲିଟର ପାଣିରେ ୨ ଗ୍ରାମ ମେଟାଲାକ୍ସିଲ ଓ ମାଙ୍କୋଜେବ ର ମିଳିତ ଫିମ୍ପିନାଶକ କିମ୍ବା ୩ ଗ୍ରାମ ଫୋସେଟାଇଲ-ଏ.ଏଲ ନାମକ ଫିମ୍ପିନାଶକ କୁ ମିଶାଇ ସିଞ୍ଚନ କରନ୍ତୁ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ପାଉଁସିଆ ରୋଗ ପରିଚାଳନା

ଅଧୁନା କୋହଲା ପାଗ ସହ ଦିବା ରାତ୍ର ଉତ୍ତାପ ତାରତମ୍ୟ ପରିପ୍ରେକ୍ଷୀରେ ସୋରିଷ ଫସଲରେ ଜୋଉ ପୋକ ଓ କାଳିମୁଣ୍ଡି ପୋକର ପାଦୁର୍ଭାବ ବୃଦ୍ଧି ହୋଇପାରେ । ଏହାର ନିୟନ୍ତ୍ରଣ ପାଇଁ ନିମ୍ବ ଜାତୀୟ   କୀଟନାଶକ (୧୫୦୦ ପି. ପି. ଏମ.) କୁ ଏକର ପ୍ରତି ୬୦୦ ମିଲିଲିଟର ବା ଫ୍ଲୋନିକାମାଇଡ କୁ ଏକର ପ୍ରତି ୬୦ ଗ୍ରାମ ହିସାବରେ ପତ୍ର ସିଞ୍ଚନ କରନ୍ତୁ   । କାଳିମୁଣ୍ଡି ପୋକର ପ୍ରାରମ୍ଭିକ ଅବସ୍ଥାରେ ଲାମ୍ବଡା- ସାଇହାଲୋଥ୍ରିନ୍ କୁ ଏକର ପ୍ରତି ୨୫୦ ମିଲିଲିଟର ବା ଏମାମେକ୍ଟିନ୍ ବେନଜୋଏଟ୍ କୁ ୮୦ ଗ୍ରାମ ହିସାବରେ ସିଞ୍ଚନ କରନ୍ତୁ  । ମହୁମାଛି ମାନଙ୍କ ସୁରକ୍ଷା ଓ ଫସଲରେ ପରାଗ ସଂଗମ ପାଇଁ କୀଟନାଶକ କୁ ଉପରବେଳା ୩ ଟା ରୁ ୫ ଟା ମଧ୍ୟରେ ପ୍ରୟୋଗ କରନ୍ତୁ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ଜୋଉ ଓ କାଳିମୁଣ୍ଡି ପୋକର ନିୟନ୍ତ୍ରଣ

ଅଧୁନା କୋହଲା ପାଗ ପରିପ୍ରେକ୍ଷୀରେ ସୋରିଷ ଫସଲର ଯତ୍ନ କିପରି ନେବେ

ଏହି ରୋଗରେ ସୋରିଷ ଉଦ୍ଭିଦର କାଣ୍ଡରେ ବାଦାମୀ ଶଢା ଦାଗ ଦେଖାଯାଇଥାଏ  ଓ ପରେ ପରେ କବକ  ଦେଖା ଯାଇପାରେ ।  ଏହା ସହିତ ଉଦ୍ଭିଦ ବୃଦ୍ଧି ମନ୍ଥର ହୋଇଯାଏ ।  ପୋଡ ଭିତରେ ମଞ୍ଜି ଛୋଟ ହୋଇଥାଏ ।  ମେଘୁଆ କୋହୋଲା  ପାଗରେ ଏହି ରୋଗ ଅଧିକ ଦେଖାଯାଏ  ।  ଏହାର ପ୍ରତିକାର ବ୍ୟବସ୍ଥା ଭାବରେ, ପ୍ରଭାବିତ ଗଛ କୁ ଉପାଡ଼ି ପୋଡି ଦିଅନ୍ତୁ । ରାସାୟନିକ ପଦ୍ଧତିରେ ଆଜୋକ୍ସିଷ୍ଟ୍ରୋବିନ୍ ୧୮.୨% + ଡିଫେନକୋନାଜୋଲ ୧୧.୪% ଏସ. ସି ପ୍ରତି ଲିଟର ପାଣିରେ ୧ ମିଲିଲିଟର ହିସାବରେ ମିଶାଇ ସିଞ୍ଚନ କରନ୍ତୁ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ସୋରିଷ ଫସଲରେ କାଣ୍ଡ ସଢା ରୋଗ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ

ପ୍ରାରମ୍ଭିକ ପର୍ଯ୍ୟାୟରେ ଏହି ଛୁଇଁ ବିନ୍ଧା ପୋକ ଛୋଟବେଳେ କୋମଳ ଛୋଟ ପତ୍ର ଗୁଡିକୁ ଖାଇଥାନ୍ତି  ଏବଂ ଯେତେବେଳେ ସୋରିଷ ଉଦ୍ଭିଦର ଫୁଲ ଏବଂ ଫଳ ଆସେ, ସେମାନେ ବହୁତ ପରିମାଣରେ ଆକ୍ରମଣ କରନ୍ତି । ସେମାନେ ସୋରିଷ ଉଦ୍ଭିଦର ଚୋପା  ଭିତରେ ଥିବା ମଞ୍ଜି ଖାଇଥାନ୍ତି  ଫଳ ସ୍ୱରୂପ, ଭଲ ଫସଲ  ଉତ୍ପାଦନ ହୁଏ  ନାହିଁ । ଚାଷିକୁ ଅନେକ କ୍ଷତିର ସମ୍ମୁଖୀନ ହେବାକୁ ପଡିଥାଏ  । ଏହାର ପ୍ରତିକାର ବ୍ୟବସ୍ଥା ଭାବରେ, ସୋରିଷ କ୍ଷେତରେ ଫେରୋମୋନ୍ ଟ୍ରାପ୍ ସ୍ଥାପନ କରାଯିବା ଉଚିତ, ଯାହା ଦ୍ଵାରା କ୍ଷେତ କୀଟପତଙ୍ଗ ଦ୍ୱାରା ଆକ୍ରମଣ ହୋଇଛି କି ନାହିଁ  ଜାଣି ପାରିବେ । ରାସାୟନିକ କୀଟନାଶକ ଲାମ୍ବଡା ସାଇହୋଲୋଥ୍ରିନ୍ ୫% ଇସି ୧.୫ ମିଲିଲିଟର ପ୍ରତି ଲିଟର ପାଣିରେ  ମିଶାଇ  ସିଞ୍ଚନ କରାଯାଇ ଏହି କୀଟନାଶକକୁ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ କରିପାରିବ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ଛୁଇଁ ବିନ୍ଧା ପୋକ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ

ମେଘୁଆ ଏବଂ କୋହୋଲା ପାଗ ପାଇଁ ପତ୍ର ପୋଡା ରୋଗ ଅଧିକ ଦେଖାଯାଇଥାଏ I ସୋରିଷ ଫସଲ ଯଦି ପତ୍ର ପୋଡା ରୋଗରେ ଅଧିକ ଆକ୍ରମିତ ହୁଏ, ତେବେ ସୋରିଷ ଛୁଇଁ କଳା ହୋଇଯାଏ ଏବଂ ମଞ୍ଜି ଆକାରରେ ଛୋଟ ହୋଇଯାଏ । ଫଳ ସ୍ଵରୂପ ଚାଷୀକୁ କ୍ଷତିର ସମ୍ମୁଖୀନ ହେବାକୁ ପଡିଥାଏ । ଏହାର  ପ୍ରତିକାର ବ୍ୟବସ୍ଥା ଭାବରେ ୪ ଗ୍ରାମ କପର ଅକ୍ସାଇକ୍ଲୋରାଇଡ୍ ପ୍ରତି ଲିଟର ପାଣିରେ ମିଶାଇ ସିଞ୍ଚନ କରନ୍ତୁ  କିମ୍ବା  ୨.୫ ଗ୍ରାମ ମାଙ୍କୋଜେବ୍ କିମ୍ବା ୨  ଗ୍ରାମ ମେଟଲାକ୍ସିଲ ପ୍ରତି ଲିଟର ପାଣିରେ ମିଶାଇ ସିଞ୍ଚନ କରିବା ଦ୍ୱାରା ଏହି ରୋଗରୁ ଅନେକ ସୁରକ୍ଷା ମିଳିପାରିବ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ପତ୍ର ପୋଡା  ରୋଗ ନିୟନ୍ତ୍ରଣ

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ପତ୍ରଛନ୍ଦା ଓ ଧୂଆଁ ପତ୍ର ଗୋଟି ପୋକ ଆକ୍ରମଣ ପରିଲକ୍ଷିତ ହେଲେ ଏକର ପ୍ରତି ଏମାମେକ୍ଟିନ ବେଂଜୋଏଟ  ୦.୪ ଗ୍ରାମ ୧ ଲିଟର ପାଣିରେ ପ୍ରୟୋଗ କରନ୍ତୁ । ଜୋଉ ପୋକର ପାଦୁର୍ଭାବ ଅଧିକ ହେଲେ ୦.୩ ଗ୍ରାମ ଫ୍ଲୋନିକନିଡ ୧ ଲିଟର ପାଣିରେ ମିଶାଇ ପତ୍ର ସିଞ୍ଚନ କରନ୍ତୁ ।

ସୋରିଷ ଫସଲରେ ପତ୍ରଛନ୍ଦା ଓ ଧୂଆଁ ପତ୍ର ଗୋଟି ପୋକର ନିୟନ୍ତ୍ରଣ

Reliance Foundation, founded in 2010, is the philanthropic foundation of Reliance Industries Limited and one of the largest private foundations in India. Its objective is to promote sustainable growth in India.

Since 2013, One of the programme in Reliance Foundation “Information Services” is disseminating information on weather based livelihood (agriculture, livestock, inland / marine fisheries), Government / Bank schemes, subsidies, Insurance, disaster management, health, social, education, employment and civic services advisories and providing necessary linkages to rural communities with the technical support of Government Departments, Universities, Research Institutions, Hospitals, Banks using different communication platforms such as mobile platforms, local cable TVs, print, electronic media, multi-location audio / video conferences.

The programme is also providing ground services such as medical camps, livestock camps, plant diagnostic camps, soil testing camps, demonstrations and trainings.

Presently RFIS programme is in partnership with approximately 500 knowledge providers (departments / organizations / institutions not individuals) for providing right information to right individuals from right sources. More than 30, 00,000 individuals have been receiving personalized advisories onto their mobiles in different thematic areas. More than 25,000 villages are receiving advisories or are participating in interactions on day to day basis with various programmes or broadcast modes (local cable TV, Radio and Print Media). The entire eco-system is supported by cloud telephony based Toll Free Help Line Number (1800-419-8800) in the form of providing necessary clarifications from knowledge providers to knowledge seekers.

Popular tracks by RFIS-ADVISORIES