02. Eta Ki 2441139.mp3

[দুঃখিনী দুঃখ করোনা- ১৯৯৭ সালে প্রকাশিত জেমসের সলো অ্যালবাম ‘দুঃখিনী দুঃখ করোনা’র টাইটেল সং। যদিও এখানে যেটা শেয়ার করা হয়েছে তা ঐ সময়ের মূল গান না। এটা সম্ভবত ২০১১ সালে কোনো এক টিভি লাইভ প্রোগ্রামে গাওয়া কিছুটা পরিবর্তিত রূপে। সাথে আছেন কানাডিয়ান অপেরা শিল্পী এমিলি এবং হারমোনিয়ামে ইংল্যান্ড প্রবাসী শিল্পী সুজানা আনসার। মূল গানের সাথে এই গানের পার্থক্য প্রায় সব জায়গায় শুধু কথা ছাড়া। আমার কাছে জেমসের এই নতুন গায়কীটাই বেশি ভালো লেগেছে। সম্ভবত, একমাত্র জেমসের পক্ষেই সম্ভব নিজের গানের এমন নতুন জীবন দেয়া...! ]


"চেয়ে দেখ উঠেছে নতুন সূর্য
পথে পথে রাজপথে চেয়ে দেখ রংয়ের খেলা
ঘরে বসে থেকে লাভ কী বলো
এসো চুল খুলে পথে নামি,
এসো উল্লাস করি
দুঃখিনী দুঃখ করো না,
দুঃখিনী দুঃখিনী।

আঁধারের সিঁদ কেটে আলোতে এসো
চোখের বোরখা নামিয়ে দেখো জোছনার গালিচা
ঘর ছেড়ে তুমি বাইরে এসো
চেয়ে দেখো রংধনু,
চেয়ে দেখো সাতরং
দুঃখিনী দুঃখ করো না,
দুঃখিনী দুঃখিনী।

মিছিলের ভিড় ঠেলে সামনে এসো
দুঃখের পৃষ্ঠা উল্টে দেখো স্বপ্নের বাগিচা
ঘরে বসে থেকে লাভ কী বলো
এসো হাতে হাত রাখি এসো গান করি
দুঃখিনী দুঃখ করো না,
দুঃখিনী দুঃখিনী।

দুঃখিনী দুঃখ করোনা ...জেমস

Jedin Bondhu Chole Jabo

ইতান তুই আর ন জলাইও - সন্দীপন

শিল্পীঃ সঞ্জীব চৌধুরী 
অ্যালবামঃ হৃদয়পুর 
সুরকারঃ বাপ্পা মজুমদার 
গীতিকারঃ সঞ্জীব চৌধুরী

আমি তোমাকেই বলে দেব 
কি যে একা দীর্ঘ রাত, আমি হেঁটে গেছি বিরান পথে 
আমি তোমাকেই বলে দেব 
সেই ভুলে ভরা গল্প, কড়া নেড়ে গেছি ভুল দরজায় 
ছুঁয়ে কান্নার রং, ছুঁয়ে জোছনার ছায়া ।। 

আমি কাউকে বলিনি সে নাম 
কেউ জানেনা, না জানে আড়াল।। 
জানে কান্নার রং, জানে জোছনার ছায়া ।। 

তবে এই হোক তীরে জাগুক প্লাবন 
দিন হোক লাবন্য হৃদয়ে শ্রাবণ।। 
তুমি কান্নার রং, তুমি জোছনার ছায়া ।।



Tomakei bole debo by Sanjeeb Chowdhury (Band:Dalchut)

চাঁদের জন্য গান
কথা: সঞ্জীব চৌধুরী
সুর: বাপ্পা মজুমদার
ব্যান্ড: দলছুট, এ্যালবাম: হৃদয়পুর


আমাকে অন্ধ করে দিয়েছিল চাঁদ
আমাকে নি:শ্ব করে দিয়েছিল চাঁদ
আমার চোখ গেল ধরেছে সুন্দর।
মেয়ে তুমি এভাবে তাকালে কেন
এমন মেয়ে কি করে বানালে ঈশ্বর (বুঝিনা)।।
শহরে এসেছে এক নতুন পাগল
ধরো তাকে ধরে ফেলো এখনি সময়, বলি
পাগল রাগ করে চলে যাবে খুঁজেও পাবেনা
পাগল কষ্ট চেপে চলে যাবে ফিরেও আসবেনা
মেয়ে আমাকে ফেরাও।।
কে আমাকে হাত ধরে নিয়ে এলো তোমার উঠানে
আমি যে বসেই আছি খোলো দরজা, বলি খোলো দরজা
আমি রাগ করে চলে যাবে ফিরেও আসবেনা
আমি কষ্ট চেপে চলে যাবে খুঁজেও পাবেনা
মেয়ে আমাকে ফেরাও।।

Chader Jonno Gaan by Sanjeeb Chowdhury (Band:Dalchut)

Some of my favorite Old Bangla Band songs. Hits of all time
Tag; Meghdol
Tag: Aurthohin
Tag: Anjan Dutta
Tag: Feedback
Tag: James
Tag: Sunno
Tag: Black
Tag: Criptic Fate
Tag: Different Touch
Tag: Fossils
Tag: Hyder Husyn
Tag: Icons
Tag: Konok karti
Tag: Re-Dhun
Tag: souls
Tag: Warfaze


Mon Ki Je Cay

গানঃ ক্ষ্যাপা শহরে
শিল্পীঃ অঞ্জন দত্ত
অ্যালবামঃ অসময়

বয়স বাড়ছে, টাক পড়ছে, চোখে চালশে, পেটে চর্বি!
মনের ভিতরে একটা অশান্তি, আর জিহ্বার তলায় সর্বক্ষণ একটা তেতো স্বাদ। 
আমার এই শহর থেকে আমার এই যাবতীয় গান, কিন্তু বয়সের সঙ্গে আমার শহরও পাল্টেছে, অন্তত আমার কাছে! তাই আমারও গানের বয়সও হয়তো বাড়ছে।

মেঘ জমেছে আবার আকাশে, ভীড় জমেছে ফুটপাথের ধারে...
ডাকছে আবার নিয়ন আলো তোমাকে আমাকে সন্ধ্যে নামছে ক্ষ্যাপা শহরে।
ভুলতে চাইছে শ্যামলেন্দু হেরে যাওয়ার জ্বালা  মাত্র দেড়শ টাকা বাড়লো ইনক্রিমেন্ট, 
ভুলতে চাইছে মাধবী তার শুভ দৃষ্টির মালা কিন্তু চাকরি হচ্ছে না যে পার্মানেন্ট।
ভুলতে চাইছে সকলেই সকলের যন্ত্রনা কত সপ্ন হয়ে যাচ্ছেই যে বেহাল...
তাই কিছুক্ষনের জন্য নেমে আসছে এই শহরে ভুলে থাকার একটা ক্ষ্যাপা রাত!

ভুলে ভরা ভুল ভুলাইয়া, অলিগলিতে বাড়ছে ভুলে থাকার বাজার দর
ভুলে ভরা জীবনগুলো বুকে করে নিয়ে চলছে আমার ক্ষ্যাপাটে শহর।
চাইছে কিনতে মনটা মোবাইল টেলিফোনটা কিন্তু পকেট বড়ই বড় কমজুরি,
তাই কিনে ফেলতে হলো, কিছু কিনতে হবে বলে ফুটপাথের প্লাস্টিকের ঘড়ি।
যতই সন্ধ্যে বাড়ে ভুলে থাকার নেশাটাকে দমিয়ে রাখা বড়ই মুশকিল,
তাই কিনে ফেললো শশী একটা লাল রঙের শিশি নয়নিকা নতুন হাই হিল।
কিনছে সবাই কিনছে কি কিনছে জানে না কিনছে গোটা ধর্মতলার মোড়,
এই কেনাকাটির খেলায় ভুলে থাকছি মনের জ্বালা হেরে যাওয়া ক্ষ্যাপাটে শহর।
একটু নেশা বেশামাল কথা... জড়িয়ে যাচ্ছে বাড়ি ফেরার পাথ,
তাই কিনে ফেললো সোমনাথ নেশার অজুহাতে এই ক্ষ্যাপা শহরের রাস্তাঘাট।

মেঘ জমেছে আবার আকাশে, ভীড় জমেছে ফুটপাথের ধারে...
ডাকছে আবার নিয়ন আলো তোমাকে আমাকে সন্ধ্যে নামছে ক্ষ্যাপা শহরে।
ভুলতে চাইছে ধর্মতলা একাত্তরের জ্বালা ভুলতে চাইছে কত ভাঙ্গা ঘর,
ভুলতে পারছে না যে কত নোনা ধরা দেওয়াল সেদিনের সেই ক্ষ্যাপাটে শহর।
ভুলতে চাইছে সকলে সকলের যন্ত্রনা কত সপ্ন হয়ে যাচ্ছেই যে বেহাল...
তাই কিছুক্ষনের জন্য নেমে আসছে এই শহরে ভুলে থাকার একটা ক্ষ্যাপা রাত!

Ashomoy

ক্ষ্যাপা শহরে || Khanpa Shohore || অঞ্জন দত্ত

Dukhini Dukha

একটু ভালোকরে বাঁচবো বলে আর
একটু বেশি রোজগার
ছাড়লাম ঘর আমি
ছাড়লাম ভালোবাসা আমার নীলচে পাহাড় ।

পারলোনা কিছুতেই তোমার কলকাতা
আমাকে ভুলিয়ে দিতে
পাহাড়ী রাস্তার ধারের বস্তির
আমার কাঞ্চনকে.....
কাঞ্চন জানা, কাঞ্চন ঘর
কাঞ্চনজঙ্ঘা , কাঞ্চন মন ।
তো পাইলে সোনা ........
হনু হইয়্যো... ম উল্লা
ভাংচু কাঞ্চন ।

সোনার খোঁজে কেউ
কত দূর দেশে যায়
আমি কলকাতায়,
সোনার স্বপ্ন খুঁজে ফিরি একা একা
তোমাদের ধর্মতলায়।
রাত্তির নেমে এলে তিন'শ বছরের
সিমেন্টের জঙ্গলে
ফিরে চলে যাই সেই
পাহাড়ী বস্তির কাঞ্চনের কোলে ।
জং ধরা রং চটা পার্কের বেঞ্চিটা
আমার বিছানা ।
কখন যে তুলে নিয়ে গিয়েছিল আমাকে
তোমাদের থানা ।
তিন মাস জেল খেটে
এখন আমি সেই থানার দারোয়ান
পারবোনা ফিরে পেতে হয়তো কোনদিন
আমার সেই কাঞ্চন.......
কাঞ্চন জানা, কাঞ্চন ঘর
কাঞ্চনজঙ্ঘা,কাঞ্চন মন ।
তো পাইলে সোনা ........
হনু হইয়্যো... ম উল্লা
ভাংচু কাঞ্চন ।

বেড়াতে যদি তুমি যাও কোনদিন
আমার ক্যালিম্পং
মনেরেখ শংকর হোটেলের ভাড়া
ট্যুরিস্ট লজের চেয়ে কম
রাত্তির নেমে এলে আসবে
তোমার ঘরে চুল্লিটা জ্বালিয়ে দিতে
আর কেউ নয় সে যে আমার ফেলে আসা
নীলচে পাহাড়ের মেয়ে,
বলোনা তাকে আমি দারোয়ান
শুধু বলো করছি ভালোই রোজগার
ঐ বস্তির ড্রাইভার চীগমীর সাথে
যেন বেঁধে না ফেলে সংসার
আর কিছু টাকা আমি জমাতে পারলে যাব যাব ফিরে
পাহাড়ী রাস্তার ধারের বস্তির আমার নিজের ঘরে ।

আর যদি দেখ তার কপালে সিঁদুর
বলোনা কিছুই তাকে আর
শুধু এই সত্তর টাকা
তুমি যদি পার গুঁজে দিও হাতে তার ।
ট্রেনের টিকিটের ভাড়াটা সে দিয়েছিল
কানের মাঁকড়ি বেচে
ভালোবাসার সেই দাম তুমি দিয়ে দিও
আমার কাঞ্চনকে ...... 
কাঞ্চন জানা, কাঞ্চন ঘর
কাঞ্চনজঙ্ঘা, কাঞ্চন মন ।
তুমি যাকে বল সোনা
আমি তাকে বলি কাঞ্চন......
কাঞ্চন জানা, কাঞ্চন ঘর
কাঞ্চনজঙ্ঘা, কাঞ্চন মন ।
তো পাইলে সোনা ........
হনু হইয়্যো... ম উল্লা
ভাংচু কাঞ্চন । 

Kanchan Jangha__Anjan Dutta

মহীনের ঘোড়াগুলি
আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি

আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি
দেখা যায় তোমাদের বাড়ি
তার নীল দেওয়াল যেন স্বপ্ন বেলোয়ারী
তার কাঁচ দেওয়াল যেন স্বপ্ন বেলোয়ারী
আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি
দেখা যায় তোমাদের বাড়ি...
চিলেকোঠায় বসা বাদামী বেড়াল
বোনে শূণ্যে মায়াজাল
ছাইরঙা প্যাঁচা সে চোখ টিপে বসে আছে কত না বছরকাল...
কালো দরজা খুলে বাইরে তুমি এলে
বাগানের গাছে হাসি ছড়াবে বনফুলে
এই বাড়ির নেই ঠিকানা
শুধু অজানা লাল সুরকির পথ শূণ্যে দেয় পাড়ি
সেই বাড়ির নেই ঠিকানা
শুধু অজানা লাল সুরকির পথ শূণ্যে দেয় পাড়ি
বাঁকানো সিঁড়ির পথে সেখানে নেমে আসে চাঁদের আলো
কাউকে চেনো না তুমি তোমাকে চেনে না কেউ সেই তো ভালো
সেথা একলা তুমি গান গেয়ে ঘুরে ফিরে
তোমার এলোচুল ঐ বাতাসে শুধু ওড়ে...
সেই বাড়ির নেই ঠিকানা
শুধু অজানা লাল সুরকির পথ শূণ্যে দেয় পাড়ি
আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি
দেখা যায় তোমাদের বাড়ি ৷


মহীনের ঘোড়াগুলি - আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি

সঞ্জীব চৌধুরী । একটি নাম কিন্তু অনেক পরিচয় । তিনি ছিলেন একাধারে সাংবাদিক,সুরকার, গীতিকার এবং তাঁর সবথেকে সর্বজনীন পরিচয় - গায়ক । তিনি দলছুট ব্যান্ডের অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন । দলছুট এর হয়ে করা কিছু গান তাকে বাংলা গানের ইতিহাসে অমর করে রাখবে চিরকাল । 

সঞ্জীব চৌধুরী ১৯৬২ সালের ২৫ শে ডিসেম্বর হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় জন্মগ্রহন করেন । ছাত্রজীবনে তিনি তুখোর মেধাবী ছাত্র ছিলেন । ম্যাট্রিক এবং ইন্টারমিডিয়েটে তিনি সম্মিলিত মেধা তালিকায় স্থান লাভ করেন । পরবর্তীতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা বিষয়ে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন । বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়ে তিনি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করতেন এবং তাঁর সহপাঠীদের গান শেখাতেন । 

সঙ্গীতজীবনের প্রথমদিকে তিনি শঙ্খচিল নামে একটি ব্যান্ডে গান করতেন । মধ্য নব্বইয়ের দশকে সঞ্জীব চৌধুরী এবং বাপ্পা মজুমদার মিলে দলছুট ব্যান্ড প্রতিষ্ঠা করেন । ১৯৯৬ সালে দলছুটের প্রথম এলবাম "আহ" রিলিজ হয় । সেই এলবামের ডুয়েট গান "সাদা ময়লা রঙ্গিলা পালে" ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় সাথেসাথেই । দলছুটের দ্বিতীয় এলবাম "হৃদয়পুর" । হৃদয়পুর এলবামটি দলছুটের সর্বাধিক জনপ্রিয় এলবাম বলে বিবেচিত । এই এলবামে সঞ্জীব চৌধুরী এবং বাপ্পা মজুমদার শাহ আব্দুল করিম এর "গাড়ি চলে না" গানটি গেয়েছিলেন যেটা আবার জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান "ইত্যাদি" তে দেখানও হয়েছিল । "আমি তোমাকেই বলে দেবো" - এই এলবামের আরেকটি জনপ্রিয় গান । দলছুটের তৃতীয় এলবাম "আকাশচুরি" এর ফোক গান "বায়স্কোপ" আবারও ইত্যাদিতে দেখানো হয় এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পায় । সঞ্জীব চৌধুরীর সোলো এলবাম স্বপ্নবাজি ২০০৫ সালে রিলিজ হয় । এবং দলছুটের "জোছনাবিহার" এলবাম টি ২০০৭ সালে বের হয় যে এলবামে শেষ বারের মত সঞ্জীব চৌধুরীর সম্পৃক্ততা ছিল ।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশনের পর সঞ্জীব চৌধুরী কিছু দৈনিক পত্রিকা তে কাজ করেন । প্রথমে তিনি আজকের কাগজ এবং পরবর্তীতে তিনি ভোরের কাগজ পত্রিকার সাথে সম্প্রিক্ত ছিলেন এবং নিজেকে তিনি একজন ফিচার লেখন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন । তিনি "মেলা" নামের একটি জনপ্রিয় ম্যাগাজিনের সম্পাদক ছিলেন । পরবর্তীতে তিনি "ইষ্টিকুটুম" এবং পাঠক ফোরাম এর সম্পাদক হন । তিনি বহু তরুন সাংবাদিক এবং লেখকদের অনুপ্রানিত করেন এবং লেখায় উৎসাহ প্রদান করেন । তিনি "যায়যায়দিন" পত্রিকার সঙ্গেও কিছুদিন সংযুক্ত ছিলেন । 


এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সঞ্জীব চৌধুরী সক্রিয় ভুমিকা রাখেন এবং তাঁর এরশাদবিরোধী কবিতা গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে । তখন তিনি সকলের কাছে "সঞ্জীব'দা " নামে পরিচিতি লাভ করেন । 

সঞ্জীব চৌধুরীর পরিবার প্রদত্ত ডাকনাম কাজল । তাঁর একমাত্র কন্যার নাম কিংবদন্তী । 

২০০৭ সালের ১৫শে নভেম্বর তিনি আকস্মিকভাবে অসুস্থ হন । পরবর্তীতে অ্যাপোলো হসপিটালের আইসিইউ তে থাকা অবস্থায় ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ সালে এই ক্ষণজন্মা মানুষটি পৃথিবীর বুক থেকে চিরকালের জন্য বিদায় নেন ।
