Mukhomukhi

কবিতা

Lalon, also known as Lalon Sain, Lalon Shah, or Lalon Fakir (c. 1774–1890), was a Bengali Baul saint, mystic, songwriter, social reformer and thinker. In Bengali culture he has become an icon of religious tolerance whose songs inspired and influenced many poets and social and religious thinkers including Rabindranath Tagore, Kazi Nazrul Islam, and Allen Ginsberg - though, as he "rejected all distinctions of caste and creed", he was both praised and criticized in his lifetime and after his death. His disciples mostly live in Bangladesh and West Bengal. He founded the institute known as Lalon Akhdah in Cheuriya. He is also regarded as the founder of the Baul music.

Rooted in the land that now comprises Bangladesh and the Indian state of West Bengal, the syncretic spiritual path of the Baul-Fakir draws on, amongst others, Buddhist and Hindu Tantra, Nath yoga, Sufism and Vaishnava-Sahajiya. Referred to as Bauls or Fakirs, reflecting a greater Hindu or Muslim affiliation respectively, or as Baul-Fakir as an assertion that the distinction has little esoteric significance; these women and men are known for their enigmatic songs and heterodox practices.

Baul-Fakir songs are a key means by which the esoteric teachings of this spiritual tradition are conveyed between guru and disciples and between adepts. The songs of Baul-Fakirs in the main are about their sadhana (or spiritual practice), though there are also many songs that are in praise of the guru or songs denouncing caste or orthodoxy.

Sudipto Chatterjee // Assorted //  baul fakiri

mukhomukhi

ডাউনলোড লিঙ্ক :http://www.mediafire.com/?dty9vnbpoakaczj
কোন এক গীতিকার অনন্ত রাহাত রাকীব তার খুব প্রিয় একজন মানুষের জন্মদিনে গানটা লিখেছে তাকে উপহার দেবে বলে। আজ তার জন্মদিন। যার উপহার সে বুঝে নিক।
তারা দুজন সুখী হোক! তাদের জন্য শুভাশীষ এবং ভালোবাসা!

গানটা যেহেতু ভালোবাসার স্মৃতি নিয়ে, আমি আর আমার বৌ বহ্নি দুজন মিলে সুর করেছি। বহ্নি কিছু জায়গায় হারমোনাইজও করেছে।

গানের পুরো বিবরণ এখানে-
-------------------------------------------------------------------------
'জোছনা আর নীলের কবিতা'
কথা : অনন্ত রাহাত রাকীব
সুর ও কণ্ঠ : চমক হাসান ও ফিরোজা বহ্নি
-------------------------------------------------------------------------
সেই রাত
ছিলো সংঘাত

আর কাঁচপোকাদের সংসার
ছিলো তোমার আমার অভিসার
ভুলে জল-ঘেঁষে একা ফুটপাত
রেখে বৃষ্টির ছাঁটে কাঁপা হাত

তুমি আনমনে খুব নির্ভুল
চুলে বিলি কেটে চোখ বহুদূর
আমি একা জানালায় নেশাতুর
শুনি কান পেতে বুকে বেজে ওঠা ভুল সুর !

জোছনা
তুমি গাল ছুঁয়ে থাকা ভালোবাসা অজানা।
তুমি জলে ভেজা চিঠি-
বিকেলের জানালা।
জানি না
কত শব্দ পেরোয় অলস সীমানা।

এই রাত
ভুলে যাওয়া চাঁদ

নেই শঙ্কা পথ হারাবার
হেঁটে ঘুর পথে রোজ বারবার
চোখ ঝাপসা হয়েই জেগে থাক
যত ল্যাম্পপোস্ট আর দাঁড়কাক

আছো আজো তুমি খুব নির্ভুল
চুলে বিলি কেটে চোখ নেশাতুর
আমি আজো জানালায় বহুদূর
শুনি কান পেতে বুকে বেজে ওঠা চেনা সুর !

জোছনা
তুমি সেই চেনা সুর, ক্রমশঃ অচেনা।
তুমি জলে ভেজা চিঠি-
বিকেলের জানালা।
জানি না
কত উঠোন পেরিয়ে তোমার আঙিনা।

জোছনা আর নীলের কবিতা (by Rakib Chamok & Bonni)

মনে থাকবে? _ আরণ্যক বসুর কবিতা

নির্জন স্বাক্ষর- কবিতা জীবনানন্দ দাশ

অভিশাপ _ কাজী নজরুল ইসলাম _ কবিতা

গান: লালন ফকির 
কন্ঠ: সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায়
সঙ্গীত-আয়োজন: তাপস রায় 

চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে

এটি একটি শ্রুতি-নাটক| ৮০র দশকের প্রথম দিকে লিখেছিলাম| তখন কলকাতায় সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে, ছাত্র-বন্ধুরা মিলে নানান কলেজ ফেস্টিভালে করা হতো নাটকটি| সেই সময় তাতে অভিনয় করতেন এমন কয়েকজন, যাঁদের অনেকেই এখন কলকাতার শিল্পী-সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত| ২০০২-এ আমরা পুনর্মিলিত হয়ে নাটকটি কলকাতার এক স্টুডিওতে বসে আবার রেকর্ড করি, পুরনো স্মৃতিকে উজ্জীবিত রাখতে| নাটকটি আজাবধি বানিজ্যিক ভাবে প্রকাশিত হয়নি| 

নাটকটি দশটি track-এ বিভক্ত| 

~ সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায় 

অভিনয়: শ্রীকান্ত আচার্য্য (অবিনাশ), খরাজ মুখোপাধ্যায় (পুলিশ অফিসার), চন্দন সেন (অরুণের বাবা), শান্তনু দাস (অরুণ) ও অন্যান্যরা 
সঙ্গীত: সম্রাট চক্রবর্তী 
নাটক, নির্দেশনা ও শব্দ-সম্পাদনা: সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায় 

মুখোমুখি Track 01

মুখোমুখি Track 02

মুখোমুখি  Track 03

মুখোমুখি Track 04

মুখোমুখি Track 05

মুখোমুখি Track 06

মুখোমুখি Track 07

মুখোমুখি Track 08

মুখোমুখি Track 09

মুখোমুখি Track 10

এইমাত্র স্টুডিও থেকে টাটকা গান নিয়ে ফিরলাম| ইশ! বাক্যটা লিখেই মনে হলো যেন বলছি, "বাজার থেকে ফিরলাম..." :-) কতকটা তাইই, তবে লালনের "কানার হাটবাজার" থেকে!! 
এই গানটি (আরও কয়েকটি সহ) গত ২৬শে নভেম্বর বার্লিনে রেকর্ড করা| সঙ্গে বাজিয়েছেন রশ্মি ভাট (তবলা/খোল), নুরুদ্দিন ফাতি (উদ) ও পিয়েত্রো সিল্ভেস্ত্রী (দোতারা)| কন্ঠ ও একতারা: সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায়| রেকর্ডিং ও মিক্সিং: মাথিয়াস মিল্হফ|


এসব দেখি কানার হাটবাজার

এই গানটি আমি প্রথম শুনি ২০০৮ সালে কুষ্টিয়ার বর্ষীয়ান ফকির মরহুম বাদের শাহ-এর কন্ঠে| সে সময় নাকি তাঁর বয়স ১০৭! বয়সের ভারে কম্পমান (অথচ আত্মিক শক্তিতে বলিষ্ঠ) স্বরে গানটা গেয়েই তিনি বললেন, "সাঁইজীর গান হইল হাদিসের মত| সাদা বাংলায় লেখা| যা খোঁজছেন, তার সব ওইখানেই পেইয়ে যাবেন|" 
শেষ জীবনে হতমান দারিদ্র্যের মধ্যে থেকেও বাদের শাহ (ওরফে আব্দুল গনি শাহ) নিজের ভক্তিস্থল ও সাধনক্ষেত্র থেকে সরে যাননি| তিনি মারা যান ২০০৯-এর ফেব্রুয়ারী মাসে, লালন শাহের মাজার থেকে অনতিদূরে একটি প্রায়-ভগ্নদশাপ্রাপ্ত একচালা ঘরে| আজ যদিও তাঁর কবরস্থানের ওপর পাকা সিমেন্টের সুচারু আচ্ছাদন|
২৬শে নভেম্বর ২০১১, বার্লিনে রেকর্ড করা গানগুলি মধ্যে, বলা বাহুল্য, এটিও একটি.... 


মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি

লালনের এই গানটিতে উল্লেখযোগ্য হলো Magistrate শব্দের বঙ্গীকৃত প্রয়োগ| এই ধরনের বহু শব্দের প্রয়োগে লালন একাধিকবার সমসময়ের ব্রিটিশ-শাসিত গ্রাম-বাংলার পটভূমিকে অর্থময় ইঙ্গিতে বিধৃত করেছেন তাঁর গানে| লালনের গানের এই ঐতিহাসিক ও সমাজতাত্ত্বিক (তথা রাজনৈতিক) এই দিকটি আরও গভীর মূল্যায়নের দাবী রাখে| 

আগের গানগুলির মত, এটিও ২৬শে নভেম্বর ২০১১তে বার্লিনের এক স্টুডিওতে রেকর্ড করা| কন্ঠ: সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায়| সঙ্গতে: নুরুদ্দিন ফাতি (উদ), রশ্মি ভাট (তবলা/খোল) ও পিয়েত্র সিল্ভেস্ত্রি (দোতারা)| রেকর্ডিং ও মিক্সিং: মাথিয়াস মিল্হফ|



সাঁইর লীলা বুঝবি ক্ষ্যাপা কেমন করে

প্রিয় আকাশী (কবিতা)

লালনের ধাঁধা-গান!
২৯শে মার্চ, ২০১৩
স্থান: Weavers Studio, কলকাতা 
শিল্পী: সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায়, নজরুল শাহ, সাত্যকি বন্দ্যোপাধ্যায় (দোতারা ও কন্ঠ), অরুণাভ গুপ্ত (ঢোল)